তৃতীয় বল মোকাবিলা করতে নামলেন শেখ মেহেদী।
কোনো রান নিতে পারলেন না। হাই বাউন্সে আসা চতুর্থ বলটিতে পুল করতে চেয়েছিলেন মেহেদী। কিন্তু সেটি গিয়ে সোজা আশ্রয় নেয় উইকেটরক্ষকের গ্লাভসে। জোরালো আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার।
কাল বিলম্ব না করেই রিভিউ চেয়ে বসেন লঙ্কান বোলার দাসুন শানাকা। রিভিউতে দেখা যায় মেহেদীর ব্যাট ছুঁয়ে গেছে বলটি। সুতরাং, আউট। চরম নাটকীয়তায় শেষ মুহূর্তে ম্যাচ জমে ওঠে তখন। ২ বলে প্রয়োজন ১ রান। ব্যাট হাতে উইকেটে আসেন নাসুম আহমেদ।
এবার শানাকার করা পঞ্চম বলটি পয়েন্টে ঠেলে দিয়েই সিঙ্গেলস বের করে বাংলাদেশকে জয় উপহার দেন নাসুম।
সুপার ফোরের প্রথম ম্যাচে ১ বল হাতে রেখে শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়ে ফাইনালের পথে একধাপ এগিয়ে থাকলো টাইগাররা।
এর আগে ১৬৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দুর্দান্ত ব্যাট করেন সাইফ হাসান ও তাওহিদ হৃদয়। ৬১ রান করেন সাইফ ও ৫৮ রান আসে হৃদয়ের ব্যাট থেকে।
অথচ এই শ্রীলঙ্কার কাছেই গ্রুপ পর্বের ম্যাচে ৬ উইকেটের ব্যবধানে হেরেছিল টাইগাররা। ওই ম্যাচে লঙ্কানদের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি লিটন দাসের দল। আবার আফগানিস্তানকে শ্রীলঙ্কা হারানোর ফলে বাংলাদেশ উঠতে পেরেছে সুপার ফোরে।
তাওহিদ হৃদয়কে নিয়ে সমালোচনা হচ্ছিল বেশ কিছুদিন ধরে। তার ব্যাটে দীর্ঘদিন রান নেই। আগের সেই মারকাটারি ব্যাটিংও নেই তার হাতে। এ কারণে তুমুল সমালোচনা সইতে হচ্ছিল তাকে। তবে টিম ম্যানজেমেন্টকে ধৈর্য ধরে তাকে সুযোগ দিয়ে যেতে হয়েছে।
অবশেষে সেই সুযোগের প্রতিদান দিতে পারলেন ডানহাতি এ ব্যাটার। ৩৭ বলে ৫৮ রান করে বাংলাদেশের জয়ে অন্যতম সেরা ভূমিকা রাখেন তিনি। ৪টি বাউন্ডারির সঙ্গে ২টি ছক্কার মার মারেন তিনি। এটি তার টি-২০ ক্যারিয়ারে চতুর্থ অর্ধশতক।
তবে বাংলাদেশের জয়ে সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছেন ওপেনার সাইফ হাসান। পারভেজ হোসেন ইমনের পরিবর্তে আফগানিস্তানের বিপক্ষে একাদশে সুযোগ পেয়ে বাজিমাত করেছিলেন তিনি। সেদিন করেছিলেন ৩০ রান। তবে উদ্বোধনী জুটিতে করেন ৬৩ রান।
এবার দ্বিতীয় সুযোগেই করে ফেললেন হাফ সেঞ্চুরি। শুধু তাই নয়, ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস খেলে সাইফ আউট হন ৬১ রান করে। ৪৫ বলে খেলা এ ইনিংসটি সাজানো ছিল ২টি চার ও ৪টি ছক্কায়। ম্যাচ সেরার পুরস্কারও জেতেন তিনি।
১৬৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই তানজিদ হাসান তামিমের উইকেট হারায় বাংলাদেশ। কোনো রান না করেই আউট হয়ে যান তিনি। এরপর সাইফ হাসান এবং লিটন দাসের ৫৯ রানের জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। ২৩ রান করে আউট হন লিটন দাস। এরপর ৫৪ রানের জুটি গড়েন তাওহিদ হৃদয় ও সাইফ হাসান।
৪৫ বলে ৬১ রান করে আউট হন সাইফ হাসান। তাওহিদ হৃদয় ৩৭ বলে ৫৮ রান করে আউট হন। ১৪ রান করে অপরাজিত থাকেন ১২ বলে, জাকের আলী অনিক আউট হন ৯ রান করে। শেখ মেহেদী শূন্য রানে আউট হয়ে যান। নাসুম আহমেদ মাঠে নেমে করেন জয়সূচক রান। ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা ও দাসুন শানাকা নেন ২টি করে উইকটে।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শ্রীলঙ্কা সংগ্রহ করে ৭৬ উইকেট হারিয়ে ১৬৮ রান। ৩৭ বলে ৬৪ রান করে অপরাজিত থাকেন দাসুন শানাকা। ৩৪ রান করেন কুশল মেন্ডিস, ২২ রান করেন পাথুম নিশাঙ্কা ও ২১ রান করেন চারিথ আশালঙ্কা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
শ্রীলঙ্কা: ১৬৮/৭, ২০ ওভার (দাসুন শানাকা ৬৪*, কুশল মেন্ডিস ৩৪, পাথুম নিশাঙ্কা ২২, চারিথ আশালঙ্কা ২১; মোস্তাফিজুর রহমান ৩/২০, মেহেদী হাসান ২/২৫, তাসকিন ১/৩৭)।
বাংলাদেশ: ১৬৯/৬, ১৯.৫ ওভার (সাইফ হাসান ৬১, তাওহিদ হৃদয় ৫৮, লিটন দাস ২৩, শামীম হোসেন পাটোয়ারী ১৪*, জাকের আলি অনিক ৯; দাসুন শানাকা ২/২১, হাসারাঙ্গা ২/২২)।
মন্তব্য করুন
আলবিসেলেস্তেরা শুরু থেকেই আধিপত্য বিস্তার করে খেলতে থাকে। ম্যাচের শুরুতে, ৯ম মিনিটে মাহের কারিজোর গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে (৫৬ মিনিটে) মাতেও সিলভেত্তির নিখুঁত ফিনিশিংয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করে দলটি।
ম্যাচে উত্তেজনার কমতি ছিল না— যার ফলে মেক্সিকোকে শেষ মুহূর্তে দুটি লাল কার্ড দেখতে হয়। ইনজুরি সময়ে ওচোয়া (৯০+২ মিনিট) ও হিমেনেজকে (৯০+৭ মিনিট) লাল কার্ড দেখিয়ে বহিষ্কার করা হয়। ফলে তারা নয়জনের দলে পরিণত হয়েছিল।
এই জয়ের মাধ্যমে আর্জেন্টিনা সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে কলম্বিয়ার, যারা এর আগে দারুণ এক ম্যাচে স্পেনকে ৩-২ গোলে হারিয়ে শেষ চারে উঠেছে। এখন প্লাসেন্তের শিষ্যদের লক্ষ্য গ্র্যান্ড ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করা।
মন্তব্য করুন
শেষ পর্যন্ত অবশ্য বিপদ হয়নি। সহজ ম্যাচ কঠিন করে জিতেছে জাকের আলীর দল। শারজায় সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তানকে ৪ উইকেট আর ৮ বল হাতে রেখে হারিয়েছে বাংলাদেশ। তিন ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে টাইগাররা।
রান তাড়ায় উড়ন্ত সূচনা করে বাংলাদেশ। তানজিদ হাসান তামিম আর পারভেজ হোসেন ইমন পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে তোলেন বিনা উইকেটে ৫০ রান।
ওপেনিং এই জুটিতে ১১ ওভারের মধ্যেই ১০০ পার করে বাংলাদেশ।
৩৫ বলে ফিফটি করেন ইমন। এক বল কমে হাফসেঞ্চুরি হাঁকান তামিম। তাদের ১০৯ রানের ওপেনিং জুটি ভাঙে ১২তম ওভারে ইমনের এলবিডব্লিউয়ে। ৩৭ বলে ৪ বাউন্ডারি আর ৩ ছক্কায় ৫৪ রান করে ফেরেন ইমন।
পরের দুই ওভারে রশিদ খানের ঝলকে ম্যাচে ফেরে আফগানিস্তান। এই লেগি ওভারে দুইটি করে শিকার করেন ৪ উইকেট। বিনা উইকেটে ১০৯ থেকে ৬ উইকেটে ১১৮ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। অর্থাৎ ৯ রানে হারায় ৬ উইকেট।
এশিয়া কাপ মাতানো সাইফ হাসান রানের খাতা খোলার আগেই এলবিডব্লিউ। তিন বল পর উইকেটরক্ষকের ক্যাচ তামিম। ৩৭ বলে ৩টি করে চার-ছক্কায় ৫১ রানের ইনিংস খেলেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
নিজের পরের ওভারে আরও ২ উইকেট রশিদের। জাকের আলী ৬ আর শামীম পাটোয়ারী ০ রানে হন এলবিডব্লিউ। তার পরের ওভারে নুর আহমেদের বলে এলবিডব্লিউ তানজিম হাসান সাকিব (০)। তার অবশ্য ব্যাটে বল লেগেছিল। আম্পায়ার আঙুল তুলে দেন। রিভিউ ছিল না বাংলাদেশের।
১১৮ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে হারের শঙ্কায় পড়ে বাংলাদেশ। সেখান থেকে রিশাদ হোসেন আর নুরুল হাসান সোহান ম্যাচ বের করে নিয়ে আসেন। রিশাদ ৯ বলে ১৪ আর সোহান ১৩ বলে ১ চার ও ২ ছক্কায় অপরাজিত থাকেন ২৩ রানে।
রশিদ খান মাত্র ১৮ রান দিয়ে শিকার করেন ৪ উইকেট।এর আগে ১৬ ওভার শেষে ছিল ৬ উইকেটে ১০০ রান। শেষ ৪ ওভারে আরও ৫১ রান তোলে আফগানিস্তান। সবমিলিয়ে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৫১ রান করেছে আফগানরা।
শারজায় টস জিতে ব্যাটিং বেছে নেয় আফগানিস্তান। তবে খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি। পাওয়ার প্লেতে আফগানরা তুলতে পারে ৩ উইকেটে মাত্র ৩৩ রান।
আত্মবিশ্বাসী শুরু করা আফগানিস্তানের ইনিংসে চতুর্থ ওভারে আঘাত হানেন নাসুম আহমেদ। ১০ বলে ১৫ করে বোল্ড হন ইব্রাহিম জাদরান।
সেদিকুল্লাহ অতল হন তানজিম হাসান সাকিবের শিকার। তার শর্ট ডেলিভারিতে ব্যাট চালালে বল সোজা আকাশে উঠে যায়। ক্যাচ নেন পারভেজ হোসেন ইমন। ১২ বলে ১০ করে ফেরেন অতল।
মোস্তাফিজুর রহমানের করা পরের ওভারে রহমানুল্লাহ গুরবাজের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে ননস্ট্রাইকার এন্ডে একই প্রান্তে চলে এসেছিলেন দারউইশ রসুলি (২ বলে ০)। বোলার মোস্তাফিজই বল ধরে স্ট্রাইকার এন্ডে জাকের আলীকে দেন, স্টাম্প ভেঙে রানআউট নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
সপ্তম ওভারে রিশাদ হোসেনকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে শামীম পাটোয়ারীকে ক্যাচ দেন মোহাম্মদ ইসাক (৪ বলে ১)। ৪০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে আফগানিস্তান।
সেখান থেকে একটি জুটি গড়েন আজমতউল্লাহ ওমরজাই আর রহমানুল্লাহ গুরবাজ। তাদের ২৭ বলে ৩৩ রানের জুটিটি ভাঙেন রিশাদ। লং অন বাউন্ডারিতে ক্যাচ হন বল সমান ১৮ রান করা ওমরজাই।
একটা প্রান্ত ধরে ছিলেন গুরবাজ। ছক্কা খেয়ে এক বল পরেই তাকে স্লোয়ারে বিভ্রান্ত করেন তানজিম সাকিব। ৩১ বলে ৪০ করে ফেরেন গুরবাজ। একশর আগে (৯৫) রানে ৬ উইকেট হারায় আফগানিস্তান।
সেখান থেকে দলকে লড়াকু পুঁজির পথ গড়ে দেন মোহাম্মদ নবি।
তাসকিন আহমেদকে ১৮তম ওভারে তিন ছক্কা হাঁকিয়ে আউট হন তিনি। ২৫ বলে নবির ব্যাট থেকে আসে ৩৮। রশিদ খানকে ৪ রানে উইকেটরক্ষকের ক্যাচ বানান মোস্তাফিজ। শেষদিকে ১২ বলে ১৭ রানের ক্যামিও উপহার দেন শরফুউদ্দিন আশরাফ।
দুটি করে উইকেট নেন তানজিম হাসান সাকিব আর রিশাদ হোসেন।
মন্তব্য করুন
টসে উঠলো সেটাই। টস জিতে প্রথমে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় পাকিস্তান। ফাতিমা বলেন, ‘উইকেটটা বেশ ভালো দেখাচ্ছে। ব্যাটিংয়ের জন্য উপযোগী মনে হচ্ছে। আমরা চাই ভালো ক্রিকেট খেলতে। বিশ্বকাপে প্রতিটি দলই কঠিন প্রতিপক্ষ।
তবে আমরা বাংলাদেশকে কোয়ালিফায়ারে খেলেছি, যদি নিজেদের খেলা খেলতে পারি তবে যে কাউকেই হারানো সম্ভব।’ পাকিস্তান অধিনায়ক জানান, তাদের দলে তিনজন নতুন মুখ আজ প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে খেলছেন।
টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতো বাংলাদেশও। বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগার সুলতানা বলেন, ‘আমরা টসে জিতলেও প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্তই নিতাম। উইকেট ব্যাটিংয়ের জন্য দারুণ মনে হচ্ছে। আমরা অনেকদিন ধরে কঠোর পরিশ্রম করছি।
ফিটনেস ও স্কিলের জন্য বহু ক্যাম্প করেছি। শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার পাশাপাশি মানসিকভাবে শক্ত থাকার চেষ্টাও করছি।’
মন্তব্য করুন
শুরুতে অবশ্য সাকিবকে কেউ কেনেনি। অবিক্রিতই থেকে যাচ্ছিলেন। পরে অবশ্য দল পেলেন। তাকে কিনেছে ভারতীয় মিলিওনিয়ার মুকেশ আম্বানির দণল এমআই এমিরেটস। সাকিবের মূল্য ৪০ হাজার মার্কিন ডলার।
তাসকিনের মূল্য সাকিবের দ্বিগুণ। যদিও বাংলাদেশের এই পেসারকে ৮০ হাজার ডলারে কিনেছে শারজাহ ওয়ারিয়র্স। ২০২৩ সালে যাত্রা শুরু হলেও আইএলটি২০–তে নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছে এবারই প্রথম।
দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত নিলামে সর্বোচ্চ ভিত্তিমূল্যের খেলোয়াড় ছিলেন ভারতের রবিচন্দ্রন অশ্বিন। তবে ১ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার মূল্যের এই ক্রিকেটারকে নিয়ে ৬ ফ্র্যাঞ্চাইজির কেউই আগ্রহ দেখায়নি।
এমনকি অলরাউন্ডারদের টি-টোয়েন্টি র্যাংকিংয়ের শীর্ষে উঠে আসার সুখবর পাওয়ার দিনে দল পাননি পাকিস্তানের সাইম আইয়ুবও। যদিও পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা আইএল টি২০’র জন্য এনওসি পাবেন কি না সন্দেহ রয়েছে।
অন্যান্য পরিচিত ক্রিকেটারদের মধ্যে মোহাম্মদ আমির, জেসন রয়, টেম্বা বাভুমা, জিমি অ্যান্ডারসন, মোহাম্মদ নেওয়াজকেও কোনো দল কেনেনি।
বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টুর্নামেন্টে অবাধে খেলার উদ্দেশ্যে ভারতের সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসর নেন অশ্বিন।
ভারতের বাইরে লিগে খেলার প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে সাবেক এই অফ স্পিনার এরপর নাম লেখান আইএলটি২০ নিলামে। কিন্তু তিনি সেখানে অবিক্রিতই রয়ে গেলেন।
নিলামে প্রথম ডাকে দল পাননি সাকিব ও তাসকিন দু’জনই। পরে অবিক্রীত খেলোয়াড়দের নিয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর আগ্রহের ভিত্তিতে আবার নিলাম ডাকা হয়। তখন সাকিবকে এমআই এমিরেটস এবং তাসকিনকে শারজা ওয়ারিয়র্স কিনে নেয়।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন